ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৫ , ১৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
রাকসু নির্বাচনের তফসিল ৩য় বারের মতো পুনর্বিন্যস্ত পিছিয়েছে ভোট জকসু নির্বাচনে বয়সসীমা থাকছে না দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা চন্দ্রনাথ পাহাড় ঘিরে উসকানির চিহ্ন দেখামাত্র ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে-মির্জা ফখরুল শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠিচার্জ কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়-বুয়েট ভিসি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবির যৌক্তিকতা যাচাইয়ে কমিটি ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া এবং ইনফ্লুয়েঞ্জায় কাবু মানুষ হিজাব বিতর্কে শিক্ষক বরখাস্ত উত্তাল ভিকারুননিসা আজ জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ মোট ভোটার ১২ কোটি ৬১ লাখ ডাকসু নির্বাচনে প্রচারণায় উৎসবমুখর ঢাবি ক্যাম্পাস প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের উপর সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ গাজীপুরে বিএনপি নেতার বাড়িতে ডাকাতি জেনেভা ক্যাম্পে সেনা অভিযানে গ্রেফতার ১১ গোবিন্দগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২ ভূমিদস্যু ও জালিয়াতি সম্রাট আসলামের অবৈধ কর্মকাণ্ডে গোপন তদন্ত শুরু ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ১৭ বাংলাদেশি প্রধান আসামির মৃত্যুদণ্ড সহযোগীর পাঁচ বছর কারাদণ্ড জটিল রোগে ৩ লাখ টাকা পাবেন সরকারি কর্মচারীরা আবু সাঈদ হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালের বিচার শুরু

আমি বাবাকে শেষবারের মতো ছুঁয়ে দেখতে চাই : ডরিন

  • আপলোড সময় : ২৪-০৫-২০২৪ ১০:২০:৪৯ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৫-০৫-২০২৪ ০১:১৭:০৬ পূর্বাহ্ন
আমি বাবাকে শেষবারের মতো ছুঁয়ে দেখতে  চাই : ডরিন ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীমের বাড়ির সামনে গতকাল শুক্রবার দুপুরে তাঁর মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন। এসময় কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি
ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) আনোয়ারুল আজীম আনারের মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন বলেছেন, আমি বাবাকে শেষবারের মতো ছুঁয়ে দেখতে চাই । আমি আমার প্রিয় বাবার কষ্ট গুলোকে ছুঁয়ে দেখতে চাই। তাকে মৃত্যুর সময় কোথায় কোথায় কষ্ট দেওয়া হয়। এমন মৃত্যু যেন আর কারও না হয় । মানুষ মরবেই সেটাই স্বাভাবিক কিন্তু তাই বলে এতো নির্মমতা, বীভৎস, নৃশংসতা। মানুষ এতো কুৎসিত হতে পারে।
গতকাল শুক্রবার  দুপুরে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে নিজেদের বাসায় সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার (২৩ মে) রাত দুইটার সময় ঝিনাইদহের কালীগঞ্জের মধুগঞ্জ বাজারে অবস্থিত নিজ বাড়ীতে স্ব-পরিবারে পৌঁছান তিনি।
মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন বলেন, যদি সুযোগ পাই বাবার অসমাপ্ত কাজ শেষ করতে চাই। বাবা সবসময় আমার খোজ খবর রাখতেন। কখনও ফোন দিতে দেরি হলে বাবা ফোন করে বলতেন, কি মা এতো ব্যস্ত। তিনি সবসময় আমাকে আগলে রাখতেন। বাবার হাত ধরেই আমি এতো দুর এসেছি। বাবার খুব ইচ্ছে ছিলো আমি পড়াশুনা করি, রাজনীতি করি।
ডরিন জানান, আমি আমার বাবার হত্যার বিচার চাই। মামলা করেছি। আশা করি প্রধানমন্ত্রী আমার বাবা হত্যার বিচার করবেন।
তিনি সরাসরি বলেন, বাবার তেমন কোনো শত্রু ছিলো না বা থাকলেও কখনই জানান নি। রাজনীতিতে প্রতিযোগিতা থাকবে কিন্তু এইভাবে কাউকে মারা হবে তা তিনি বিশ্বাস করতে পারছি না।
ডরিনকে রাজনীতি নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি জানান, বাবার হাত ধরেই আমার রাজনীতিতে আসা। খুব বেশিদিন আমি রাজনীতিতে না। আমি গতবারের কালীগঞ্জ উপজেলা কমিটির ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক ছিলাম। তবে এবারের কমিটিতে নেই। বাবা যদি সাপোর্ট না দিতেন তবে রাজনীতিতে আমি এগুতে পরাতাম না।
তিনি আরও বলেন, এখন তিনি আইন পড়ছেন। শেষ বর্ষের ছাত্রী। তারা দুই বোন। তার মধ্যে তিনি ছোট।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স